Get 30 days plank challenge and see the output what happen to your body. Let's start.
Day 1 - 20 seconds
Day 2 - 20 seconds
Day 3 - 30 seconds
Day 4 - 30 seconds
Day 5 - 40 seconds
Day 6 - REST
Day 7 - 45 seconds
Day 8 - 45 seconds
Day 9 - 60 seconds
Day 10 - 60 seconds
Day 11 - 60 seconds
Day 12 - 90 seconds
Day 13 - REST
Day 14 - 90 seconds
Day 15 - 90 seconds
Day 16 - 120 seconds
Day 17 - 120 seconds
Day 18 - 150 seconds
Day 19 - REST
Day 20 - 150 seconds
Day 21 - 150 seconds
Day 22 - 180 seconds
Day 23 - 180 seconds
Day 24 - 210 seconds
Day 25 - 210 seconds
Day 26 - REST
Day 27 - 240 seconds
Day 28 - 240 seconds
Day 29 - 270 seconds
Day 30 - PLANK FOR AS LONG AS POSSIBLE!!
Control Diabetes and Uncontrolled Weight
Diabetes is not very harmful but it can kill you. How? yes, when you are already got diabetes then you will see if you get injured then that is not getting the solution and a lot of time to get totally fit. When someone sick of diabetes then must need to stay safe cause this disease doesn't give you to stay healthy.
Diabetes and uncontrolled weight is a very meaningful disease if you can not control then your sickness will increase day by day. And for this reason, doctors always mention to must be careful. It's easy to say but difficult to maintain, so you must be self-care activist. Cause when you are getting more weight then it's really hard to control your weight.
So today we are going to share a drink that can help you to control diabetes and also help you to control weight. A lot of people replied that they got success of their health with this.
How to make drink that controls diabetes and weight
Two tablespoons Apple cedar vinegar
One tablespoon Cinnamon powder
Two tablespoons Fresh lemon juice
One tablespoon honey
Half a liter of water
Method to make this drink
All the things that mentioned above should be mixed and keep it on blender machine. You know what I mean. Now daily one glass of this drink before you eat daily foods.
Is it really works?
Many people ask how this simple drink can solve this two major problem. The main effect of this drink is the power of these things that listed above. Apple cedar vinegar and cinnamon powder help you to do that. They help you from cancer disease. And also control your weight and diabetes.
This drink helps your digestion of food and control your weight. Diabetes can be controlled with cinnamon powder. It's really effective when you test it.
4 Habit To Destroy Fat from Body
সন্ধ্যা ও রাতে ৪টি কাজ করুন,দ্রুত ঝরে যাবে বাড়তি মেদ!
Comments
সারাদিন ব্যস্ত থাকেন, ব্যায়াম কিংবা ডায়েট করার সময় নেই। ফলে হু হু করে বেড়ে চলেছে ওজন! আপনিও কি এই সমস্যায় আক্রান্ত? তাহলে জেনে রাখুন, সন্ধ্যা ও রাতের সময়টা মাত্র ৪টি সহজ কাজ করেই কমাতে পারবেন বাড়তি ওজন। বাড়তি কোন সময় লাগবে না, কাজের ক্ষতি হবে না।, কেবল রপ্ত করে নিন কিছু সহজ অভ্যাস। আর এগুলোই আপনাকে খুব সহজে করে দেবে স্লিম ও সুন্দর!
আমাদের এনড্রয়েড মোবাইল এপস। বাছাই করা সেরা ১০১ পিঠার রেসিপি। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুণ!
১. হালকা নাস্তার অভ্যাস :
আমরা অনেকেই ডায়েট করছি ঠিকই কিন্তু দেখা যায় সন্ধ্যার নাস্তার টেবিলে পেট ভর্তি করে আহার করে ফেলি। সন্ধ্যার নাস্তায় অনেক ভারী খাবার খেয়ে ফেলি। এই বাজে অভ্যাসটির কারণে আপনার ওজন আরও দ্বিগুণ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই যতটা সম্ভব চেষ্টা করবেন সন্ধ্যার নাস্তাটি হালকাভাবে সেরে নেয়ার। একেবারেই না হলেই না এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে আপনি যদি নাস্তা করার অভ্যাসটি বাদ দিতে পারলে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো উপকার পাওয়া যাবে।
২. রাতের খাবারের পর অন্যকিছু না খাওয়া :
রাতের খাবারের পর অনেকের অভ্যাস থাকে আরও কিছু খেয়ে ফেলা। অনেকেই খাবারের পরপর মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। এই ধরনের অভ্যাস থেকে থাকলে তা থেকে যত শীঘ্রই সম্ভব নিজেকে মুক্ত করুন। রাতের খাবারের পর আর কিছুই খাবেন না। প্রয়োজনে পানি খেতে পারেন।
৩. হালকা শারীরিক ব্যায়াম :
রাতের খাবারের পর একটু সময় নিয়ে হালকা ধরনের শারীরিক ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন একেবারে রাতের খাবারের পরপর ব্যায়াম না করে একটু সময় বিশ্রাম নিয়ে তারপর ব্যায়াম করুন। এভাবে প্রতিদিন রাতে হালকা ধরনের কয়েকটি ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন। এর ফলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসবে।
৪. তাড়াতাড়ি ঘুমানোর অভ্যাস :
অনেকেই রাত জাগতে পছন্দ করেন। এতে করে রাতে ক্ষুধার প্রবণতা বাড়ে এবং অতিরিক্ত খাওয়া হয়ে থাকে। আবার রাত জাগার ফলে অযথা শরীর খারাপ হওয়ারও সম্ভাবনা থাকে। তাই রাত জাগার এই বদ অভ্যাসটি বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকবে এবং আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরে যাবে।
Six techniques to lose weight by eating honey
জেনে নিন মধু খেয়ে ওজন কমানোর ৬টি কৌশল
ওজন কমানো খুবই কঠিন কাজ, কিন্তু সঠিক প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে এই প্রক্রিয়াটিকে ত্বরান্বিত করা যায়। মধুর উপকারিতার কথা আমরা সবাই জানি। কিন্তু আপনি কি জানেন মধু ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রভাবশালী একটি উপাদান? গবেষণায় জানা যায় যে, প্রতিদিন এক চামচ মধু সেবন আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে। আসুন ওজন কমাতে মধু খাওয়ার কয়েকটি পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নিই।
আমাদের এনড্রয়েড মোবাইল এপস। বাছাই করা সেরা ১০১ পিঠার রেসিপি। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুণ!
১। দারুচিনি ও মধু
দারুচিনি যখন মধুর সাথে ব্যবহার করা হয় তখন তা পরিপাকের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে এবং বিপাককে উদ্দীপিত করতে সাহায্য করে। এক চামচ দারুচিনি গুঁড়ার সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে নিয়মিত সেবন করলে আপনার ওজোন কমানোর লক্ষপূরণ হবে।
২। ত্রিফলা ও মধু
ওজন কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী ত্রিফলা ও মধু। ত্রিফলা পরিপাকের উন্নতি ঘটায় এবং শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়। যখন মধুর সাথে ত্রিফলা মিশানো হয় তখন মিশ্রণটি বিপাকের হার বৃদ্ধি করে ওজন কমতে সাহায্য করে। সারারাত একচামচ ত্রিফলা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই পানি ফুটিয়ে নিন এবং একচামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।
৩। গোলাপের পাপড়ি ও মধু
শুনে অবাক হচ্ছেন? বিশ্বাস করুন বা নাই করুন, গোলাপের পাপড়ি ও মধুর মিশ্রণ ওজন কমতে সাহায্য করে। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে, কিছু গোলাপের পাপড়ি পানিতে ফুটিয়ে নিন চা তৈরি করার জন্য। তারপর গোলাপ চা উষ্ণ থাকেই এতে একচামচ মধু মিশিয়ে পান করুন প্রতিদিন।
৪। নিম ফুল ও মধু
ওজন কমানোর আরেকটি মোক্ষম উপাদান হচ্ছে নিম ফুল ও মধুর মিশ্রণ। কিছু নিম ফুল থেঁতলে নিন এবং এর সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে নিন যাতে মিশ্রণটি একচামচ পরিমাণ হয়। ভালো ফল পেতে খালি পেটে এই মিশ্রণটি পান করুন।
৫। লেবু ও মধু
ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো উপাদান হচ্ছে লেবু ও মধুর মিশ্রণ। এই মিশ্রণটি পরিপাকের উন্নতি ঘটায় ও শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বাহির করে দেয়। একচামচ তাজা লেবুর রসের সাথে সামান্য মধু মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন।
৬। হাইবারনেশন ডায়েট
গবেষণায় দেখা গেছে যে, ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক চামচ মধু খেলে আপনার ওজন ৩ সপ্তাহের মধ্যে কমে যাবে। হানি ডায়েটের প্রতিষ্ঠাতা ব্রিটিশ ফার্মাসিস্ট মাইক মেকেলনেস এবং তার ছেলে পুষ্টিবিজ্ঞানী স্টুয়ারট আবিষ্কার করেন, যে ক্রীড়াবিদেরা ফ্রুকটোজ সমৃদ্ধ খাবার যেমন- মধু খান তাদের স্টেমিনা বৃদ্ধি পায় এবং অনেক বেশি চর্বি পোড়ে। মধু যকৃতে গ্লুকোজ উৎপাদনের জ্বালানী হিসেবে কাজ করে। এই গ্লুকোজ মস্তিষ্কের সুগার লেভেল বাড়িয়ে দেয় এবং চর্বি পোড়ানোর হরমোন নিঃসরণে বাধ্য করে। হানি ডায়েটের মাধ্যমে উপকৃত হতে চাইলে চিনির স্থানে মধুকে প্রতিস্থাপন করে নিন।
মধু খাওয়ার সাথে সাথে সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন ব্যয়াম করুন তাহলে আপনি উল্লেখযোগ্য হারে ওজন কমতে দেখবেন। অনেক বেশি চিনি ও প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার জন্যই বেশির ভাগ মানুষকে ওজন কমাতে যুদ্ধ করতে হয়। তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনাকে মধুর বদলে সব ধরণের চিনি বাদ দিতে হবে।
6 ways to burn belly fat
চর্বি / ভুঁড়ি কমানোর ৬টি কার্যকর পরামর্শ
পেটের চর্বি শুধু দেখতে খারাপ লাগে না বরং পেটের এই অতিরিক্ত চর্বির কারণে বেড়ে যায় ওজন এবং এর চাপ পড়ে পায়ের ওপর। এর ফলে অসময়েই ক্ষয়ে যেতে পারে পায়ের হাড়! এছাড়াও হতে পারে আরো নানান শারিরীক সমস্যা। পেটের এই বাড়তি চর্বি / ভুড়ি কমাবার জন্যে রইলো কিছু কার্যকর পরামর্শ।
আমাদের এনড্রয়েড মোবাইল এপস। বাছাই করা সেরা ১০১ পিঠার রেসিপি। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুণ!
১. নিয়মিত হাঁটুন :
প্রতিদিন নিয়ম করে হাঁটুন। যে দূরত্বে হেঁটেই যেতে পারবেন সেখানে রিকশা করে যাবেন না। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটুন। প্রথম কিছুদিন ক্লান্ত লাগলেও কয়েক দিন পর এটা আপনার অভ্যাসে পরিণত হবে।
২. ভাজা পোড়া কম খান :
ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার কম খান। চেষ্টা করুন কম তেলে রান্না করা বা সেদ্ধ করা খাবার খেতে।
৩. ফাস্টফুড পরিহার করুন :
কোনভাবেই ফাস্টফুড খাবেন না। মেয়োনেজ, পনির, সস, তেল, মাখন এসব আপনার পেটে চর্বি জমতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে।
৪. ঘুমানোর আগে হাঁটুন :
ভুঁড়ি হবার অন্যতম কারণ খাবার ঠিকভাবে হজম না হওয়া। ঘুমাবার অন্তত দুই ঘন্টা আগে রাতের খাবার খান এবং খেয়ে কিছুক্ষণ হাঁটুন। এতে খাবার ভালোভাবে হজম হবে। পেট বাড়বে না।
৫. সিঁড়ি ব্যবহার করুণ :
অফিস বা বাসায় যতটা সম্ভব লিফটের বদলে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। এটা পেটের জমে থাকা চর্বি অপসারণের খুব ভাল উপায়। এতে পেটের উপর চাপ পড়ে ও আস্তে আস্তে চর্বি কমতে থাকে।
৬. খাবার গ্রহণে নিয়ম মেনে চলুন :
দিনে তিন বেলা ভারী খাবার খাওয়ার চেয়ে ৫ বেলা কম করে খান। একেবারে না খেয়ে থাকা ঠিক নয়। ভাত খাবার চেয়ে ফল বা সবজি বেশি করে খান। পেট ভরবে কিন্তু ভুঁড়ি বাড়বে না।
Diet Chart To Burn Fat
ওজন কমাতে চান? ফলো করুন ১০০% প্রমাণিত এই ডাক্তারি ডায়েট চার্ট !!
ওজন কমাতে চান? ফলো করুন এই ডায়েট চার্টটি । এই চার্ট টা তাদের জন্য যাদের ৮-১৫ কেজি ওজন কমাতে হবে। এটা অনুসরণ করলে মাসে ২.৫-৩ কেজি ওজন কমবে।
আমাদের এনড্রয়েড মোবাইল এপস। বাছাই করা সেরা ১০১ পিঠার রেসিপি। ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুণ!
সকাল ৭ টা: এক গ্লাস গরম পানিতে ১ চা চামচ লেবুর রস ও মধু দিয়ে মিশিয়ে খাবেন। অবশ্যই গরম পানি। তারপর ১০০ বার দড়ি লাফ খেলবেন বা ৩০-৪৫ মিনিট হাটবেন। অবশ্যই জোরে জোরে হাটতে হবে। ধীর গতির হাটাতে কাজ হবে না। অনেকটা লম্বা সোজা রাস্তায় হাটা ভাল।
সকাল ৮ টা: সকালের নাস্তাটা অবশ্যই ঘুম ভাঙ্গার ১ ঘন্টার মধ্যে খাবেন। সকালের নাস্তায় থাকবে-২ টা রুটি (পাতলা ও ছোট)+অল্প তেলে সিদ্ধ সবজি ভাজা+১ টি ডিমের সাদা অংশ। সাথে রাখবেন ১ বাটি সালাদ। যেমন: টমেটো ও শশা। সকালের নাস্তা অবশ্যই খাবেন। কখনো বাদ দিবেন না। না খেয়ে থাকা ওজন কমায় না বরং ওজন বৃদ্ধি করে।
সকাল ১১ টা: সকালে যেহেতু খাবারের পরিমাণটা কম থাকবে তাই এই সময় কিছু খাওয়া জরুরি। এই সময় খাওয়ার জন্য বেছে নিন ১ টি পেয়ারা/১ টি কমলা/১ টি আপেল/১ টি আমড়া। ইচ্ছে হলে খেতে পারেন ১ কাপ গ্রীণ টি।
দুপুর ১:৩০-২ টা: ১ কাপ ভাত+১ কাপ ডাল+১ পিস মাছ বা মুরগীর মাংস (ঝোল বাদে)+১ বাটি সালাদ। ভাত ১ কাপের বেশি না। খাওয়ার আগে ১-২ গ্লাস পানি খাবেন। এতে খাওয়ার রুচি কমে যাবে। চাইলে ভাতের সাথে ১ বাটি সবজি নিতে পারেন। পেট ভরানোর চেষ্টা করবেন সিদ্ধ সবজি+সালাদে। ভুলেও ১ কাপের বেশি ভাত নিবেন না। দুপুরের খাওয়ার পর আস্তে আস্তে ১০ মিনিট হাটুন। দুপুরে ঘুমাবেন না।
বিকেল ৫ টা: এই বেলা খেতে পারেন ১ টা টোস্ট+১ কাপ গ্রীন টি/২ টা লাক্সেস বিস্কুট+১ কাপ গ্রিণ টি।
সন্ধ্যা ৭ টা: ইচ্ছে করলে খাবেন না করলে না। ১ টি ফল খান। যেমন:আপেল/কমলা/আমড়া।১ টি টোস্টও খেতে পারেন।অথবা বাসায় তৈরি টাটকা ১ গ্লাস সবজি বা ফলের রস।
রাত ৯ টা: রাতের খাবার আগে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। কখনো ভাববেন না রাতে না খেয়ে ওজন কমাবো তবে কিন্তু হিতে বিপরীত। খাবেন রাতে তবে সেটা হালকা খাবার। ১ টি রুটি+১ বাটি সবজি+১ কাপ সালাদ/১ কাপ ফ্যাট ফ্রি দুধ+১/২ কাপ কেলোক্স স্পেসাল কে। সকালে যেটা খাবেন রাতে সেটা বাদ দিন। অর্থাৎ সকালে স্পেসাল কে খেলে রাতে রুটি খান। রুটি পাতলা,ছোট ও লাল আটার হতে হবে।
অনেক রাত জেগে থাকার অভ্যাস থাকলে বন্ধ করুন। রাতে ১১-১২ টা এর মাঝে ঘুমান। অবশ্যই রাতের খাওয়া শেষ করে ৩০ মিনিট হাটা হাটি করুন। সম্ভব হলে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। ক্ষুধা অনুভব করলে ১ টি আপেল/কমলা/পেয়ারা খান।ক্ষুধা রাখবেন না পেটে।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)